IELTS, TOEFL ও SAT পরীক্ষাপদ্ধতি সম্পর্কে তো বেশ বিশদভাবে জানা হলো, এবার জানা যাক বিদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় আরো ১টি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা সম্পর্কে। আর তা হলো GRE.

GRE:

GRE হলো Graduate Record Examination, একটি সম্পূর্ণ কম্পিউটারাইজড পরীক্ষা যা অনেক দেশের অনেক ইউনিভার্সিটিতে (বিশেষ করে উত্তর আমেরিকাতে) গ্র্যাজুয়েট স্টাডি (মাস্টার্স বা পিএইচডি) করার জন্য প্রয়োজন। এটি মূলত এডুকেশনাল টেস্টিং সার্ভিস (ETS) –এর একটি রেজিস্টার্ড এডুকেশনাল ব্র্যান্ড, তাই একে লেখা হয় GRE®। আমেরিকার ভালো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে (ব্যাচেলর ডিগ্রির পর এমএস/ পিএইচডি প্রোগ্রাম) ভর্তির জন্য GRE অত্যন্ত জরুরি একটি বিষয়। প্রধানত science & arts ব্যকগ্রাউন্ড এর স্টুডেন্টদের জন্য এই পরীক্ষা দিতে হয়।

তবে আপনি যদি GRE করেন, তবুও আপনাকে IELTS/ TOEFL পরীক্ষা দিতে হবে। GRE এর মাধ্যমে দেখা হয় যে, আপনি বাইরের দেশে গ্রাজুয়েশন করার জন্য দক্ষ বা তৈরি কিনা।

GRE এর প্রকারভেদ:

GRE কে সাধারণত দুইটি ভাগে ভাগ করা যায়। আর তা হলো বিষয়টভিত্তিক GRE এবং সাধারণ GRE।

সাধারণত নিম্নলিখিত আটটি বিষয়ের উপর বিষয়ভিত্তিক GRE টেস্ট দেয়া যায়:

১। প্রাণরসায়ন (Biochemistry), কোষ এবং আণবিক জীববিজ্ঞান (Cell and Molecular Biology)

২। জীববিজ্ঞান (Biology)

৩। রসায়ন (Chemistry)

৪। কম্পিউটার সায়েন্স

৫। ইংরেজি সাহিত্য (Literature in English)

৬। গণিত (Mathematics)

৭। পদার্থ বিজ্ঞান (Physics)

৮। মনোবিজ্ঞান (Psychology)

কেউ চাইলে এর যেকোনো বিষয়ের উপর বিষয় ভিত্তিক GRE টেস্ট দিতে পারবেন। আর সাধারণ GRE –এর অন্তর্ভূক্ত বিষয়গুলো হল-

Verbal Reasoning

Quantitative Reasoning

Analytical Writing Skills

Verbal Reasoning:

এই টেস্টের মাধ্যমে দেখা হবে পরীক্ষার্থীর ইংরেজী শব্দ ও বাক্যের উপর দক্ষতা কতটুকু এবং কেমন। ইংরেজীতে আর্টিকেল লিখা থাকবে, সেই আর্টিকেলের বিষয়বস্তুগুলোকে (বাক্য) বিভিন্ন ভাগে ভাগ করতে হবে, এরপর প্রতিটি ভাগকে বিশ্লেষণ ও মূল্যায়ন করতে হবে (শব্দগুলোর সাথে বিষয়বস্তুর সম্পর্ক বের করতে হবে)।

সুখবর হচ্ছে, সায়েন্সের প্রোগ্রামগুলোতে ভারবাল স্কোরটা খুব বেশি গুরুত্ব বহন করে না। মোটামুটি ভারবালে ৮০০-র মধ্যে ৫০০-৫৫০ পেলেই ভাল প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়া যায়। তবে হিউমেনিটিজ বা আর্টসের সাবজেক্টগুলোতে ভারবাল গুরুত্বপূর্ণ। তাই স্কলারশিপ পাওয়ার জন্য তাদের অন্তত ৬০০+ পাওয়া প্রয়োজন।

Verbal এ ৪ ধরণের প্রশ্ন থাকে। Sentence Completion, Anatomies, Analogy, Reading Comprehension. চারটার মধ্যে তিনটাই সরাসরি আপনার ভোকাবুলারি স্কিলসের উপর ডিপেন্ড করে। তাই ভোকাবুলারি হলো GRE-র Verbal এর জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

Quantitative Reasoning:

এই অংশকে ম্যাথ সেকশনও বলা হয়। এই টেস্টের মাধ্যমে দেখা হবে পরীক্ষার্থীর গাণিতিক মৌলিক ধারণা এবং পরিমাণগত বৈশিষ্ট্যের মাধ্যমে বীজগণিত, জ্যামিতি ও তথ্য বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা।

এখানে হাইস্কুল লেভেলের Arithmetic, Algebra, Geometry, Word Problem- এসব আসে। মোট ২৮টা প্রশ্নের ৪৫ মিনিট সময় থাকবে। এই সেকশনে তিন ধরণের প্রশ্ন থাকে। Problem Solving, Quantitative Comparison আর Data Interpretation.

Analytical Writing Skills:

এই টেস্টের মাধ্যমে দেখা হবে পরীক্ষার্থীর যে কোনো ধরনের জটিল সমস্যা স্পষ্টভাবে ও সকল বিষয়াদি বিবেচনাধীন রেখে সমাধান করা। এই সমাধান পরিষ্কার ইংরেজীতে লিখতেও হবে।

এখানে আপনাকে দুইটি রচনা লিখতে বলা হবে। একটা Analysis of Issue, আরেকটি Analysis of Argument । GRE তে ইস্যুর জন্য ৪৫ মিনিট আর Argument এর জন্য ৩০ মিনিট সময় থাকে। রচনাগুলো লেখার পর ১০ মিনিটের ব্রেক আছে।

টুকিটাকি বই পত্র:

GRE এর প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য ৪ মাস হলো যথেষ্ট সময়। তবুও আপনি নিজের ভালো বুঝে সঠিক সময়ে প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করে দিবেন। রাজধানীর নীলক্ষেতে হেন বই নেই, যা আপনি পাবেন না। সেখান থেকেই

Barron’s new word list

Princetion verbal workbook

Nova’s Math Bible

Nova’s GRE

Word Smart I & II

এই কয়টি বই অনুশীলন করার মাধ্যমেই আপনি প্রায় পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি নিতে পারবেন।

যেমন হবে প্রস্তুতি:

প্রথমেই নীলক্ষেত থেকে Word Smart I & II বইটি কিনে নিবেন, দাম ৮০ টাকার মতন পড়বে। এই বইয়ে মোট ১৫২৩ টা শব্দ আছে আর আছে ১০০টার মতো কুইজ স্লট। প্রতিটি শব্দের বিভিন্ন প্রয়োগ দেখিয়ে উদাহরণ দেয়া আছে, সমার্থক আর বিপরীতার্থক শব্দও দেয়া আছে।

সুতরাং এই বইটা পড়ার সময় আসলে অন্য কোন ডিকশনারি দেখারই দরকার নেই। তবে কম্পিউটারে Encarta Dictionary টা থাকা উচিত, আর Word Web Dictionary. GRE পড়ুয়াদের জন্য এই দু’টা খুব জরুরী। কোন শব্দের স্পেসিফিক অর্থ জানার জন্য Encarta আর তাৎক্ষণিক সাহায্যকারী হিসেবে কাজে আসবে Wordweb। আর কিনতে হবে Barron’s GRE । নিয়মিত পড়া শুরু করতে হবে ইংরেজি পত্রিকা, পারলে ইন্টারনেটে Wall Street Journal অথবা New York Times। ওয়ার্ড ওয়েব এই সমস্ত রীডিং ম্যাটেরিয়ালসে সহজ এক্সেস দেবে; ঐ ডিকশনারি চালু থাকলে যে কোন শব্দের উপর মাউস রেখেctrl+right click করলেই ওই শব্দের বিশদ অর্থ দেখাবে।

Word Smart থেকে একই অর্থ প্রকাশ করে এমন শব্দগুলো আলাদা করে নিয়ে পড়লে, মনে রাখতে বেশ সুবিধা হয়। প্রতিদিন অন্তত ৪০টি নতুন শব্দ শিখে নিজের ভোকাবুলারির ভান্ডার বৃদ্ধি করতেই হবে। এইভাবে টানা একমাস শিখলে দেখা যাবে ১০০০ টিরও বেশি শব্দ আপনার আয়ত্তে চলে এসেছে।

এরপর Barron’s Big Book এবং Nova’s GRE and Kaplan’s GRE বই দুটি কিনে ফেলুন। বইটির শেষদিকে কিছু শব্দের লিস্ট আছে। পজিটিভ-নেগেটিভ; ভাল-মন্দ, দীর্ঘ-নাতিদীর্ঘ এই ভাবে কম্পেয়ার করা হয়েছে প্রতিটি শব্দ। সে তালিকাটা মনোযোগ দিয়ে পড়লে অনেক ক্ষেত্রে আপনি ওয়ার্ডের সঠিক অর্থ না জানলেও শুধু পজিটিভ-নেগেটিভ সেন্স দিয়ে সঠিক অর্থ গেস করতে পারবেন। সেজন্য ওয়ার্ডের সেন্সটা ডেভেলপ করা খুব দরকারি।

আর এ সময় প্রতিদিন বিগবুক থেকে একটা করে ফুল সেট মডেল টেস্ট সলভ করতে ভুলবেন না। এর পাশাপাশি কম্পিউটারে প্রতিদিন একটা করে মডেল টেস্ট দিতে পারেন। ইন্টারটে অনেক সফটওয়্যার পাওয়া যায়, যেমন Power Prep, Cambridge GRE, GRE Bible ইত্যাদি। এগুলোর প্রত্যেকটি থেকে দিনে একটি করে মডেল টেস্ট সলভ করতে থাকুন। দেখবেন অনেক কিছুতে আপনার আগের চেয়ে বেশি উন্নতি ঘটেছে।

Maths এর জন্য Nova’s GRE যথেষ্ট; এর মডেল টেস্ট এবং এক্সারসাইজগুলো করলে GRE Math আপনার কাছে অনেক সহজ লাগবে । তবে পরীক্ষার হলে যাবার পনেরো দিন আগে থেকে Dr. Raju’s GRE থেকে GRE এর ম্যাথ অংশের প্রশ্নগুলো দেখে নিলে ভাল হয়। GRE তে একটু ভাল মতন ম্যাথ প্রাক্টিস করলেই সেখানে ভাল নম্বর তোলা সম্ভব। আর যারা ইঞ্জিনিয়ারিং-এ পড়তে যাচ্ছেন, তাদের জন্য ম্যাথ সেকশনে ভালো স্কোর করা অত্যাবশ্যক। কোনো কোনো বিশ্ববিদ্যালয় ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের জন্য একটা মিনিমাম স্কোর সেট করে দেয় এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সেই স্কোরটা ৭৫০ বা তার উপরে। সুতরাং ম্যাথের দিকে একটু বেশিই মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন।

GRE এর মানবন্টন খুব একটা সোজাসাপ্টা না। টেস্টে স্কোর দেয়া হয় পার্সেন্টেজের ভিত্তিতে। ধরা যাক, সর্বপ্রথম এমন একটা প্রশ্ন দেয়া হলো যা টেস্ট টেকারদের প্রায় ৫০ পার্সেন্ট পারে, আপনিও সে প্রশ্ন পারলেন; সে ক্ষেত্রে পরের প্রশ্নটা আসবে আরেকটু কঠিন, ধরা যাক ৪০ পার্সেন্ট পারে এমন প্রশ্ন, সেটাও পারলেন এবার ৩০ শতাংশ পারে তেমন; সেটা ভুল করলেন এবার আবার ৪০ পার্সেণ্টের প্রশ্ন। এভাবে আপনার পারফর্মেন্সের উপর ভিত্তি করে প্রশ্ন এসে থাকে।

তাই এখানে কয়টা সঠিক উত্তর দিলেন তার ভিত্তিতে সরাসরি স্কোর হিসেব করা সম্ভব নয়। প্রশ্নের মেধা এবং উত্তরের সঠিকতার ভিত্তিতে স্কোর দেয়া হয়। একারণে যে কোন সেকশানেই প্রথম দশটি প্রশ্ন খুব গুরুত্বপূর্ণ; এগুলোর মাধ্যমে মোটামুটি আপনার পার্সেন্টেজ নির্ধারিত হয়ে যায়। এরপর শুধু সেই পার্সেন্টেজের প্রশ্ন দিয়ে যোগ্যতা যাচাই চলে; তাই প্রথম দশটি প্রশ্ন সমাধানে প্রয়োজনে বেশি সময় নিন।

যেভাবে দেবো GRE:

প্রথমে www.gre.org তে গিয়ে সাইন আপ করে অ্যাকাউন্ট খুলতে হবে। এরপর ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট করে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শুরু করতে হবে। এইজন্য আপনাকে দিতে হবে ১৮৫ ডলার (প্রায় ১৪,৮০০ টাকা)। আর আবার পরীক্ষা দিতে চাইলে আপনাকে ৫০ ডলার গুণতে হবে। সাধারণত পরীক্ষার ১ মাস পরেই আপনি আপনার রেজাল্টের হার্ড কপি ডাক মারফত পেয়ে যাবেন। প্রথম ৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে আপনি বিনামূল্যে আপনার স্কোর পাঠাতে পারবেন, এরপর প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য আপনাকে ২৫ ডলার করে দিতে হবে।

GRE Exam Centre

আমেরিকান অ্যালামনাই এ্যাসোসিয়েশন

বাসা নং- ১৪৫, রোড নং- ১৩বি, ব্লক- ই,

বনানী, ঢাকা-১২১৩।

টেলিফোনঃ (৮৮০-২) ৯৮৮১৬৬৯

ফ্যাক্সঃ (৮৮০-২) ৯৮৮১৬৬৯

ই-মেইলঃ [email protected]

সপ্তাহে তিন দিন এই পরীক্ষা কেন্দ্র বন্ধ থাকে- শুক্রবার, শনিবার ও রবিবার। বাকি চার দিন এখানে পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। দুইটি সেশনে পরীক্ষা নেয়া হয়: সকাল ৯.০০ মিনিটে এবং দুপুর ১.৩০ মিনিটে। দিনে দুইবার করে সপ্তাহে চার দিন পরীক্ষা দেয়ার সুযোগ থাকলেও একজন পরীক্ষার্থী মাসে শুধু একবার এবং বছরে মাত্র পাঁচবার পরীক্ষা দিতে পারবেন। এর বেশি তাকে পরীক্ষা দিতে দেয়ার সুযোগ দেয়া হয় না।

GRE দেওয়া কেন গুরুত্বপূর্ণ? ইউরোপিয়ান ইউনিভার্সিটির জন্য শুধুমাত্র সিজিপিএ আর IELTS/TOEFL স্কোর হলেই চলে। কিন্তু আমেরিকা, কানাডার ইউনিভার্সিটিগুলো জানে, শুধু সিজিপিএ কারো যোগ্যতার মাপকাঠি হতে পারেনা। তাই যাদের সিজিপিএ কম, তাদের জন্য এটা বেশ সুখবর। নিজের যোগ্যতা প্রমাণের আরো একটা সুযোগ আছে আপনাদের জন্য।

প্রচলিত পরীক্ষা পদ্ধতির সাথে GRE এর কিছু পার্থক্য:

২০১১ সালের অগাস্ট মাসের আগে GRE পরীক্ষায় Computer Adaptive Test (CAT) ব্যবহৃত হত। CAT এর ফলে কম্পিউটার আপনার উত্তরের উপর নির্ধারণ করবে যে পরবর্তীতে আপনাকে কেমন প্রশ্ন দেবে। আপনি যদি কোন প্রশ্নের উত্তর ভুল করেন তাহলে পরেরটা সহজ এবং কোনটা সঠিক হলে পরেরটা একটু কঠিন হতো। কিন্তু বর্তমান GRE তে CAT ব্যবহৃত হয় না। বরং এখানে Multi-Stage Testing (MST) ব্যবহৃত হয় । বর্তমানে দুটি ভার্বাল ও দুটি ম্যাথ সেকশন থাকে। যদি প্রথম ভার্বাল অংশটায় আপনার পারফর্ম্যান্স ভালো হয় তাহলে পরেরটা কঠিন হবে, এবং বিপরীতক্রম। একই কথা সত্য ম্যাথ অংশের জন্যও।

স্কুল-কলেজের পরীক্ষায় আপনি প্রশ্ন দেখেই বুঝতে পারতেন যে কোন প্রশ্নের জন্য কত মার্কস। কিন্তু GRE তে ঠিক এভাবে প্রশ্নের মানবন্টন জানা যায় না। আপনার সামগ্রিক পারফর্ম্যান্স বিবেচনা করে কম্পিউটার একটি স্কোর দাঁড় করায়, যা নির্দিষ্ট সূত্র মেনে চলে।

পরীক্ষার হলে কক্ষপরিদর্শক বা ইনভিজিলেটররা থাকেন। পরীক্ষার হলে একটি সাইবার ক্যাফের মতো রুমে সবাইকে আলাদা আলাদা কম্পিউটারের সামনে বসিয়ে দেওয়া হয়, এবং ইনভিজিলেটররা বাইরের রুমে থাকেন। প্রত্যেক পরীক্ষার্থীর কর্মকাণ্ড তারা ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরায় দেখতে পারেন।

প্রচলিত পরীক্ষায় ভাবমূলক বা সাবজেকটিভ ধরণের প্রশ্ন থাকতে পারে, যার উত্তর এক এক রকম হলে মার্কস ও এক এক রকম হতে পারে। অ্যানালাইটিক্যাল রাইটিং অংশ ছাড়া ম্যাথ ও ভার্বাল অংশের সব প্রশ্নই অবজেকটিভ ধরণের হবে, অর্থাৎ এক বা একাধিক উত্তর থাকবে কিন্তু ঠিক ওগুলোই সঠিক উত্তর। এক এক জন একেক রকম উত্তর দিয়ে সঠিক মার্কস পেতে পারবে না।

সূত্র:
http://m.somewhereinblog.net/mobile/blog/ferdous2012/29919858

https://www.discoverbusiness.us/resources/gre/