কুয়েট আর ১০১ একর নেই, জুন, ২০২০ থেকে ১১৭.৩৫ একর।
আজ বিশ্ববিদ্যালয় দিবসে ,Dr. Kazi ABM Mohiuddin স্যারের প্রেজেন্টেশান থেকে কুয়েটের ভিশন ২০৩০ এবং ২০৪১ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া গেলো।
ক্লাসরুম ফ্যাসিলিটি, হল ফ্যাসিলিটি, একাডেমীক কার্যক্রম, গবেষণা ফ্যাসিলিটি, অটোমেশন, অ্যাক্রেডিটেশন নেওয়া, ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিং এ ভাল করাসহ অনেক কার্যক্রম এখন চলছে আর সামনেও অনেক পরিকল্পনা আছে।
অত্যাধুনিক অনেক গবেষণা ফ্যাসিলিটির (কয়েকটা বাংলাদেশেও নেই) জন্য প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে দেওয়া হয়েছে, আরও দেওয়া হবে, এজন্যে কাজ চলছে।
যতটুকুই হোক না কেন, এরকম ফ্যাসিলিটির জন্য পরিকল্পনা এবং আবেদন করাটাও একটা পজিটিভ দিক।
অনেকে অনেক সমস্যার কথা বলবেন, আমিও বলি কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সমস্যা পাশে রেখেই ভিশন নিয়ে সামনে এগোতে হবে। সাথে সমস্যা নিয়ে কথা বলাও জারি রাখতে হবে।
নিচের নিউজটা আগের তবে এখন এটার বাস্তবায়ন চলছে।
“ইতিহাসে সবচেয়ে বড় বাজেটের উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে রবিবার ঢাকায় অনুষ্ঠিত একনেকের সভায় ৮৩৮ কোটি ৩৬ লক্ষ ৯৮ হাজার টাকার ‘খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো ও একাডেমিক কার্যক্রম সম্প্রসারণ’ প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়।
এদিকে একনেকে এই প্রকল্পটি অনুমোদন হওয়ার খবর বিশ্ববিদ্যালয়ে পৌঁছালে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে আনন্দ ও খুশির জোয়ার বয়ে যায়।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক রিলেশন অফিসার মনোজ কুমার মজুমদার সোমবার এক প্রেস বার্তায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
প্রেস বার্তায় জানানো হয়, এই প্রকল্পের বাস্তবায়নের মেয়াদ ধরা হয়েছে অক্টোবর ২০১৮ থেকে সেপ্টেম্বর ২০২২ পর্যন্ত।
অনুমোদিত এই প্রকল্পে উল্লেখযোগ্য কাজ এবং অবকাঠামোসমূহের মধ্যে রয়েছে ভূমি অধিগ্রহণ, পুরাতন ভবনসমূহের মেরামত, ভূগর্বস্থ ক্যাবল ওয়ারিং ও আনুসাঙ্গিক কাজ, বিভিন্ন ইনস্টিটিউট ও বিভাগের বৈজ্ঞানিক ও ল্যাব যন্ত্রপাতি ক্রয়, ১০ তলা বিশিষ্ট নতুন একাডেমিক ভবন, ১০ তলা বিশিষ্ট ইন্সটিটিউট ভবন, ৫ তলা বিশিষ্ট ২টি ছাত্র হল ও ২টি ছাত্রী হল, ৫ তলা বিশিষ্ট ফরেন স্টুডেন্ট ডরমেটরি অ্যান্ড ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি অ্যাকোমোডেশন, ৫ তলা পর্যন্ত ২টি ছাত্র হলের আনুভূমিক সম্প্রসারণ, ১০ তলা বিশিষ্ট শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের আবাসিক ভবন, ৫ তলা বিশিষ্ট শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের ডরমেটরি ভবন, ১০ তলা বিশিষ্ট স্টাফদের আবাসিক ভবন, সোলার সিস্টেম স্থাপনসহ সাবস্টেশন নির্মাণ ইত্যাদি।
এই প্রকল্পের কাজ শেষ হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমির স্বল্পতা অনেকাংশে দূর হবে, অবকাঠামোগত স্বল্পতা থাকবে না।
২০০৩ সালে বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে রূপান্তরের পর কয়েক ধাপে উন্নয়ন বরাদ্দ পাওয়া গেলেও ৮৩৮ কোটি ৩৭ লক্ষ টাকার এই বরাদ্দ অতীতের বরাদ্দসমূহের চেয়ে অনেক বেশি।”
নিচের ছবির পশ্চিম (বাম) দিকের অংশটুকু নতুন (Behind IT Incubation & Training Center)।
সোর্স-জাকারিয়া রাব্বি