সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (Search Engine Optimization) – কে সংক্ষেপে SEO এসইও বলা হয়।এসইও হলো এমন কিছু পদ্ধতির সমন্বনিত রুপ, যার মাধ্যমে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনের (যেমন : Google, Bing, Yahoo) রেজাল্ট পেজে আপনার সাইট/ব্লগের উপস্থিতি নিশ্চিত করা যায় এবং এর ফলে সাইটে কাঙ্ক্ষিত টার্গেটেড ট্রাফিক আনা সম্ভব হয়। ওয়েবসাইটের ট্রাফিকের পরিমান ও গুনাগুনগতমান বাড়ায় অর্গানিক সার্চের ফলাফল দ্বারা।

এসইও এর ইতিহাস:

আজকের এই এসইও অনেক পরিবর্তনের ফলাফল, যা আমরা মূলত গুগলের মাধ্যমে দেখতে পাই। ১৯৯১ সালে ৬ই আগস্ট টিম বার্নাস লির হাত ধরে প্রথম ওয়েবপেজ প্রকাশ করা হয়। এর কয়েক বছর পর ১৯৯৭ সালে প্রথম অফিশিয়ালি এসইও-এর যাত্রা শুরু হলেও ২০০১ সাল থেকে এসইও-এরগুরুত্ব বৃদ্ধি পেতে থাকে।

জেরি ইয়াং এবং ডেভিড ফিলো ১৯৯৪ সালের জানুয়ারি মাসে ইয়াহু সার্চ ইঞ্জিন প্রতিষ্ঠাতা করেন। তার পাশাপাশি তারা ইয়াহু ডিরেক্টরি তৈরি করেন।
১৯৯৮ সালের ৪ সেপ্টেম্বর ল্যারি পেজ এবং সের্গেই ব্রিনের হাত ধরে গুগল প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানে গুগল সার্চ ইঞ্জিনগুলোর মধ্যে অন্যতম এবং প্রধান। ইন্টারনেটে গুগল মোট সার্চের ৯০% এর চেয়েও বেশি গ্রাহক পেয়ে থাকে এবং এর পাশাপাশি তাদের বিভিন্ন জনপ্রিয় পণ্য ও সেবা রয়েছে।

১৯৯৮ সালে গোটো ডটকম স্পনসর লিংক এবং পেইড সার্চ চালু করে। যেখানে অরগানিক রেজাল্টে প্রথমে থাকার জন্য পেইড করার প্রয়োজন হতো। গোটো মূলত ইয়াহু সার্চ ইঞ্জিনের সমর্থন নিয়ে কাজ করেছিল।

তারপর থেকে এ পর্যন্ত সার্চ ইঞ্জিনগুলো বিভিন্ন অ্যালগরিদম আপডেটের মাধ্যমে আজকের এ জায়গায় এসেছে। প্রতিযোগিতার দিক দিয়ে গুগল বর্তমানে সবার সেরা এবং মানসম্পন্ন সার্চ ইঞ্জিন।।

আমরা সবাই জানি, অনলাইনে কিছু খুঁজতেই আমরা চোখ বন্ধ করে গুগল, বিং এর মতো সার্চ ইঞ্জিনগুলোর সহায়তা নেই। আর তাই সার্চ ইঞ্জিন ভিজিটরসের সবচেয়ে বড় উৎস হিসেবে স্বীকৃত। কোটি কোটি অনলাইন ইউজার প্রতিনিয়ত সার্চ ইঞ্জিনগুলোর সহায়তা নিয়ে খুঁজছে তাঁদের কাঙ্ক্ষিত তথ্য।

আর তাই সার্চ ইঞ্জিন সাইটে আপনার সাইটের তথ্য ভালো অবস্থানে র‍্যাংক করাতে পারলেই আপনিও পাবেন আপনার কাঙ্ক্ষিত ভিজিটরসদেরকে। কিন্তু আপনি চাইলেই হবে না। এটা একটা প্রতিযোগিতা। এসইউ প্রতিযোগিতা।।

এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন মূলত ২ প্রকার। যথাঃ

•ব্ল্যাকহ্যাট এসইও এবং হোয়াইটহ্যাট এসইও।

১.ব্ল্যাকহ্যাট এসইও
*
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন মানেই সার্চ ইঞ্জিনে র‍্যাংক করানো। তবে সেটা সার্চ ইঞ্জিনের নির্দিষ্ট গাইডলাইন মেনে করতে হয়। কিন্তু ব্ল্যাকহ্যাট এসইও সার্চ ইঞ্জিনের গাইডলাইনের

তোয়াক্কা না করে শুধু র‍্যাংক করানোর উদ্দেশ্যে কাজ করা হয়। তাই ব্ল্যাকহ্যাট এসইও পদ্ধতি সার্চ ইঞ্জিন স্বীকৃত নয়। সার্চ ইঞ্জিনকে ধোঁকা দিয়ে সাময়িক সময়ের জন্য সাইট র‍্যাংক করানো সম্ভব হলেও তা সাধারণত দীর্ঘস্থায়ী হয়না। ব্ল্যাকহ্যাট এসইও না করাই ভালো।

২. হোয়াইটহ্যাট এসইও
*
সার্চ ইঞ্জিন স্বীকৃত এসইও পদ্ধতি হলো হোয়াইটহ্যাট এসইও। সার্চ ইঞ্জিনের নির্দিষ্ট গাইডলাইন মেনে কাজ করা হয় হোয়াইট হ্যাট এসইও মেথডে। ফলে এই পদ্ধতিতে সাইট র‍্যাংক করানো সম্ভব হলে তা দীর্ঘস্থায়ী ও কার্যকর হয়ে থাকে।

••হোয়াইট হ্যাট বনাম ব্ল্যাক হ্যাট এসইও:-

॥হোয়াইট হ্যাট এসইও’ বলতে এসইও-এর সেই সব কৌশল, বেস্ট প্র্যাকটিস এবং ‍স্ট্রাটেজি বোঝায়, যা সার্চ ইঞ্জিনের সব গাইডলাইন অনুসরণ করে করা হয়। এটার প্রধান ফোকাস মূলত ইউজারদের ওপর।|
ব্লাক হ্যাট এসইও’ বলতে সেই সব কৌশল এবং ‍স্ট্রাটেজি, যা স্প্যামিংয়ের মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিনকে বোকা বানানোর চেষ্টা করা হয়। যার মাধ্যমে খুব কম সময়ের মধ্যে একটি ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনে ভালো র‍্যাঙ্কিং-এ দেখানো যায়। কিন্তু এর ফলে সার্চ ইঞ্জিন সেই সাইটটিকে পেনাল্টি বা ডিইনডেক্সিং করে দিতে পারে। ‘ব্ল্যাক হ্যাট এসইও’তে সার্চ ইঞ্জিনের কোনো গাইডলাইন অনুসরণ করা হয় না॥

হোয়াইটহ্যাট এসইও -এর আবার ২টি অংশ:

১.অফপেজ।।
২.অনপেজ।।

••অফপেজ অপটিমাইজেশন___

অফ পেজ অপটিমাইজেশন খুবই গুরুত্বপূরর্ন ।এটি স্থায়ী ইন্জিন অপটিমাইজেশন যা ওয়েবসাইটকে প্রথম সারিতে নিয়ে যায়।এটি পুরো ব্লগের উপর কাজ করে।ফলে কার্যকারীতা বাড়ে।এক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। ব্যাকলিংক,আর্টিকেল মার্কেটিং,ফোরাম পোস্টিং।।

••অনপেজ অপটিমাইজেশন___

সাধারনত ব্লগপেজ ও ওয়েবপেজের মধ্যে যে সকল অপটিমাইজেশন তাই অনপেজ অপটিমাইজেশন।এর জন্য গুরুত্ব দেওয়া হয় কী-ওয়ার্ড,মেটা ট্যাগের ব্যবহার,টাইটেল ট্যাগের ব্যবহার,বর্ননা ট্যাগের ব্যবহার,এক্সএমএস সাইট যুক্তকরন।।

– [ ] অনপেজ বা ওয়েবসাইটের ভিতরকার এসইওর বিষয়গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল

– [ ] ওয়েবসাইটের টাইটেল বা নাম
– [ ] ওয়েবসাইটের মেটা ডেসক্রিপশন বা বিবরণ
– [ ] ওয়েবসাইটের ম্যাটা কিওয়ার্ড ট্যাগ
– [ ] ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর টাইটেল বা নাম
– [ ] ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর অল্ট ট্যাগ
– [ ] ওয়েবসাইটে ব্যবহৃত ছবিগুলোর ক্যাপশন
– [ ] ওয়েবসাইটের বিভিন্ন পেজের মধ্যে অন্ত:সংযোগ
– [ ] ওয়েবসাইটের সাথে অন্য ওয়েবসাইটের বহি:সংযোগ
– [ ] সংযোগকৃত শব্দ ।

• অফপেজ বা ওয়েবসাইটের বাইরের এসইওর বিষয়সমুহের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল

– [ ] সোশ্যাল শেয়ার বা সামাজিক সাইটগুলোতে আলোচনা
– [ ] ব্যাকলিংক বা অন্য ওয়েবসাইটের সাথে সংযোগের সংখ্য।

সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন কীভাবে কাজ করে?

এসইও’র পূর্ণ রূপ হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। এসইও নিয়ে আলোচনা করতে গেলে প্রথমেই চলে আসে সার্চ ইঞ্জিনের কথা। গুগল, ইয়াহু, বিং, চরকি, খুঁজুন.কম, পিপীলিকা, বাইডু, এওএল, ইয়ান্ডেক্স, নাভেরসহ সকল সার্চ ইঞ্জিনগুলোর সৃষ্টি হয়েছে প্রয়োজনীয় তথ্য কিংবা ওয়েবসাইট সহজে খুঁজে বের করে তা সুবিন্যাসিতভাবে ফলাফল আকারে প্রকাশ করার জন্য।

যে কোনো ব্যক্তি কোনো তথ্য খোঁজ করলে যাতে সবচেয়ে সঠিক তথ্য খুঁজে পেতে পারে, সেজন্য সার্চ ইঞ্জিনগুলো কিছু প্রোগ্রাম তৈরি করে রেখেছে।

যে প্রোগ্রামগুলোর কাজ হচ্ছে- সংশ্লিষ্ট সাইটগুলোর মধ্যে কিছু বিষয় পর্যালোচনা করে সঠিক সাইটগুলোকে সামনে নিয়ে আসা। সার্চ ইঞ্জিন প্রোগ্রামগুলো এই পর্যালোচনা অনেকগুলো বিষয়ের উপর ভিত্তি করে সম্পাদন করে থাকে।

যেমন ওয়েবসাইটের কনটেন্ট, ইউনিক ও প্রাসঙ্গিক তথ্য, সাইটের স্ট্রাকচার, ডিজাইন ইত্যাদি। সহজ কথায় এসইও মানে সার্চ ইঞ্জিনগুলো যে মানদন্ডের উপর ভিত্তি সাইটগুলোর র‌্যাংকিং করে এবং ফলাফল প্রকাশ করে, সেই বিষয়গুলো মেনে সুনির্দিষ্টভাবে সাইট অপটিমাইজ করা।

সফলভাবে একটি সাইট এসইও করলে নির্দিষ্ট কিওয়ার্ডে সাইটটি উপরের দিকে আসবে। অর্থাৎ কোনো ওয়েব সাইটকে সার্চ রেজাল্টের উপরের দিকে নিয়ে আসার জন্য যে প্রক্রিয়া অবলম্বন করা হয়, সেটিকে এসইও বলে।

যখন একটি ওয়েবসাইট সার্চরেজাল্টের উপরের দিকে থাকবে তখন ওয়েবসাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি পায়। ফলে ইনকামও বৃদ্ধি পায়। ধরুন, একজন ব্যক্তি গুগল সার্চে কিছু একটা

লিখে সার্চ করল এবং ফলাফলে গুগল সার্চ লক্ষাধিক প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইট ফলাফল দেখালো। কিন্তু এক্ষেত্রে উক্ত ব্যক্তি প্রথমদিকে যে প্রতিষ্ঠানের নামগুলো পাবেন সে সকল প্রতিষ্ঠানের মধ্যেই একটিকে বেছে নেবেন। ফলে আপনি সার্চ করলে যে প্রতিষ্ঠান সবার উপরে আসছে সেই প্রতিষ্ঠানই বেশি ভিজিটর পাবে এবং আয়ও বেশি করবে।।

•••সার্চ ইন্জিনে ৩টা বিষয়ে গুরুত্বপূর্ন:-
১.ক্রলিং
২.ইনডেক্সিং
৩.গুগল কুয়েরী প্রেসেস

সার্চ ইন্জিন অপটিমাইজেশন এর কিছু কথা:-

•অর্গানিক সার্চ রেজাল্টগুলো কোনো পেড বা বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে নয় কেবল এসইও এর মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজে আসে।

অর্গানিক রেজাল্টগুলো হলো SERPs-এ দেখানো ‘১০টি ব্লু লিংক’ এবং এর ওপরে, নিচে ও পাশের রেজাল্টগুলোতে অ্যাড লেবেল দেওয়া থাকে। যাতে একটি পেজে থাকা পেড ও অরগানিক রেজাল্ট সহজেই বোঝা যায়। বর্তমানে আমরা যে ধরনের সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজ দেখি, অতীতে এমন ছিল না।

••ওয়েবসাইটের জন্য সার্চইঞ্জিনের র‌্যাঙ্ক অর্জন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এসইও শিখতে অনেকেরই প্রশ্ন থাকে কীভাবে সার্চইঞ্জিনগুলো URLগুলোকে র‌্যাঙ্ক করে করে? এর উত্তরে যাওয়ার আগে র‌্যাঙ্কিং বিষয়টি জেনে নিতে হবে।

সার্চইঞ্জিনগুলো কীভাবে নিশ্চিত হয় যে, যখন কোনো ইউজার সার্চ বারে কোনো কিছু লিখে সার্চ করে, তখন তারা সঠিক রেজাল্ট পাবে? এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় র‍্যাঙ্কিং। যেখানে সার্চ করা তথ্যের সঙ্গে মিল রেখে যে রেজাল্টটি ইউজারের জন্য উপযোগী করে তা দেখানো হয়।

•••আপনার পেজগুলো কি সার্চ ইঞ্জিন খুঁজে পাবে?
আপনার সাইটটি SERP-এ দেখানোর পূর্বশর্ত হলো সাইটটিকে অবশ্যই সার্চইঞ্জিন ক্রল ও ইনডেক্স করতে হবে। আপনার যদি নিজস্ব কোন ওয়েবসাইট থাকে, তবে করে?

এর উত্তরে যাওয়ার আগে র‌্যাঙ্কিং বিষয়টি জেনে নিতে হবে। সার্চইঞ্জিনগুলো কীভাবে নিশ্চিত হয় যে, যখন কোনো ইউজার সার্চ বারে কোনো কিছু লিখে সার্চ করে, তখন তারা সঠিক রেজাল্ট পাবে? এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় র‍্যাঙ্কিং। যেখানে সার্চ করা তথ্যের সঙ্গে মিল রেখে যে রেজাল্টটি ইউজারের জন্য উপযোগী করে তা দেখানো হয়।

•••আপনার পেজগুলো কি সার্চ ইঞ্জিন খুঁজে পাবে?
আপনার সাইটটি SERP-এ দেখানোর পূর্বশর্ত হলো সাইটটিকে অবশ্যই সার্চইঞ্জিন ক্রল ও ইনডেক্স করতে হবে। আপনার যদি নিজস্ব কোন ওয়েবসাইট থাকে, তবে করে? এর উত্তরে যাওয়ার আগে র‌্যাঙ্কিং বিষয়টি জেনে নিতে হবে।

সার্চইঞ্জিনগুলো কীভাবে নিশ্চিত হয় যে, যখন কোনো ইউজার সার্চ বারে কোনো কিছু লিখে সার্চ করে, তখন তারা সঠিক রেজাল্ট পাবে? এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় র‍্যাঙ্কিং। যেখানে সার্চ করা তথ্যের সঙ্গে মিল রেখে যে রেজাল্টটি ইউজারের জন্য উপযোগী করে তা দেখানো হয়।

•••আপনার পেজগুলো কি সার্চ ইঞ্জিন খুঁজে পাবে?
আপনার সাইটটি SERP-এ দেখানোর পূর্বশর্ত হলো সাইটটিকে অবশ্যই সার্চইঞ্জিন ক্রল ও ইনডেক্স করতে হবে। আপনার যদি নিজস্ব কোন ওয়েবসাইট থাকে, তবে চেক করে দেখুন যে কতগুলো পেজ ইনডেক্স হয়েছে। তাতে আপনি জানতে পারবেন আপনার ওয়েবসাইটকে গুগল ক্রল ও ইনডেক্স করতে পারছে কি না।

••••গুগল সার্চ কনসোলের মাধ্যমে ইউআরএল নির্ধারণ করা
কিছু সাইট (বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ই-কমার্স সাইটগুলো) একই কনটেন্টকে কিছু ইউআরএল প্যারামিটার ব্যবহার করে বিভিন্ন ইউআরএলকে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে দেখায়।

আপনি যদি কোনো ই-কমার্স সাইটে শপিং করে থাকেন তবে দেখতে পাবেন যে তারা ফিল্টার করার জন্য প্রাইজ, ব্র্যান্ড, কালার, সাইজ ইত্যাদি প্যারামিটার ব্যবহার করে থাকে এবং প্রতিবারই যখন আপনি কোনো প্যারামিটার ধরে পরিবর্তন করবেন, তখনই ইউআরএল পরিবর্তন হবে।গুগল কোনটা দেখাবে বলা যায় না।।

কনসোলে ইউআরএল প্যারামিটার ফিচার দিয়ে বলে দিতে পারবেন যে কোন নির্দিষ্ট ইউআরএলটিকে সার্চে দেখাবে।

টেকনিকাল বা প্রযুক্তিগত এসইওর বিষয়গুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:-
– [ ] সাইট স্পিড
– [ ] মোবাইল-ফ্রিয়ান্ডলিনেস
– [ ] ইনডেক্সিং
– [x] ক্রাউলাবিলিটি
– [ ] সাইট আর্কিটেকচার
– [ ] স্ট্রাকচার্ড ডাটা
– [x] সিকিউরিটি

 

লেখকঃ মোঃ ইসমাইল হোসেন

শিক্ষার্থী

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

তথ্যসূত্র:-https://tinyurl.com/y83ofb6t

https://tinyurl.com/ybo6gjxk

https://tinyurl.com/ycqsjxkn

https://tinyurl.com/y9sfzbtz
Image Source:-https://tinyurl.com/yc9w3h8f