ইউটিউব চ্যানেল খুলে কনটেন্ট আপলোড করা এখন হরহামেশাই চলছে, তা দেখার উপযোগী হোক বা না হোক। এর মধ্য থেকে এমন কিছু চ্যানেল আছে যাদের আয় মিলিয়ন ছাড়িয়েছে।

চ্যানেল খোলার পর তাদের কনটেন্ট দর্শকপ্রিয়তার কারণে ভিউ হয়েছে দুই ডিজিট বিলিয়ন। সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা না বা বলি।

এমন ১০ ইউটিউবারদের তালিকা প্রকাশ করেছে বিশ্বখ্যাত ফোর্বস ম্যাগাজিন। ২০২০ সাল পর্যন্ত ইউটিউব কনটেন্ট থেকে যাদের আয় ১৫ মিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে।

তালিকার শুরুতেই রয়েছে রায়ান কাজীর রায়ানস ওয়ার্ল্ড। চ্যানেলটির সাবস্ত্রাইবারের সংখ্যা ৪১ দশমিক ৭ মিলিয়ন। ভিডিওর ভিউ ১২ দশমিক ২ বিলিয়ন। সর্বোচ্চ আয়কারী চ্যানেলটি থেকে আয় হয়েছে ২৯ দশমিক ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে জিমি ডোনাল্ডসনের চ্যানেল মি. বিস্ট। চ্যানেলটির সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা অবশ্য রায়ানের চেয়ে বেশি। ভিডিওর ভিউ ৩ বিলিয়ন। চ্যানেলটির আয় ২৪ মিলিয়ন ডলার।

২৩ মিলিয়ন ডলার আয় করে তৃতীয় স্থানে রয়েছে ডুড পারফেক্ট চ্যানেলটি। যার সাবস্ক্রাইবার সংখ্যা ৫৭ দশমিক ৮ মিলিয়ন এবং ভিডিও ভিউ হয়েছে ২ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন।

চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ২০ মিলিয়ন ডলার আয় করা চ্যানেল রেহট অ্যান্ড লিংক চ্যানেল। তাদের সাবস্ত্রাইবার ৪১ দশমিক ৮ মিলিয়ন, ভিডিও ভিউ হয়েছে ১ দশমিক ৯ বিলিয়ন।

মার্ক ফিশব্যাচের মার্কিপ্লায়ারের আয় ১৯ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার। পঞ্চম অবস্থানে থাকা চ্যানেলটির সাবস্ক্রাইবার ২৭ দশমিক ৮ মিলিয়ন। ভিডিও ভিউ ৩ দশমিক ১ বিলিয়ন।

১৯ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে ষষ্ঠ অবস্থানে থাকা প্রিস্টন আর্সমেন্ট চ্যানেল। যাদের সাবস্ক্রইবার ৩৩ দশমিক ৪ মিলিয়ন, ভিউ ৩ দশমিক ৩ বিলিয়ন।

১৮ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার আয় করে নাসতিয়া চ্যানেল সপ্তম, ১৭ মিলিয়ন ডলার আয় করে স্টিভেন জনের বিলিপ্পি চ্যানেল অষ্টম, ১৬ মিলিয়ন ডলার আয় করে ডেভিড ডব্রিক চ্যানেল নবম এবং ১৫ মিলিয়ন ডলার আয় করে জেফরি লিন স্টেইনগার চ্যানেলটি রয়েছে তালিকার দশম অবস্থানে।