সাবজেক্ট রিভিউ: #সমাজতত্ব
..
চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সূচনালগ্নেই এ ডিপার্টমেন্টের যাত্রা শুরু।বর্তমানে ২০১৬-২০১৭ সেশনে এই বিভাগের ৫২ তম ব্যাচ চলমান।
.
#যা_পড়ানো_হয় :
যেমন :- ইনট্রুডাকশন টু সোশিয়লজি, সোশিয়লজি অব পভার্টি, মেডিকেল সোশিয়লজি, রুরাল সোশিয়লজি, সোশিয়লজি অব এনভাইরনমেন্ট, জেন্ডার এন্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ ইত্যাদি। এছাড়াও আরো বিভিন্ন কোর্স পড়ানো হয়।
.
#সেশনজট : চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ডিপার্টমেন্টে সেশনজট আগে একটু বেশী থাকলেও বর্তমানে তুলনামূলকভাবে অনেকটাই কমে এসেছে, নাও বললেই চলে। বর্তমানে ৪-৫ মাসের সেশনজট বিদ্যমান রয়েছে।
.
রেজাল্টের কথা বললে মূলত এই ডিপার্টমেন্টে (সমাজবিজ্ঞান ও কলা অনুষদের বেশিরভাগ বিভাগের মতো) একটু কম সিজিপিএ-ই পায়….. এর পেছনে কারন হল কোন প্র্যাক্টিকেল না থাকা এব পুরো ১০০ নম্বর-ই থিওরিটিক্যাল প্রশ্ন উত্তর করতে হয়….. যার কারনে সাধারনত নাম্বার তোলা বিজ্ঞান বা ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের বিভাগ গুলোর তুলনায় একটু কঠিন ই বলা চলে….. ২০১৪-১৫ সেশনের ফার্ষ্ট ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষায় ৩.৪৬ সিজিপিএ পেয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছিল….. এভারেজ সিজিপিএ মূলত ২.৯০ থেকে ৩.১০ এর মতো থাকে।
.
#জবসেক্টর :
জবের কথা বলতে গেলে বলতে হয়, তুমি যদি যোগ্যতা রাখো, এই বিভাগে পড়ে অনেক বড় বড় জায়গাতে চাকরি করার সুযোগ থাকে। বিশ্বের সবচেয়ে লোভনীয় চাকরি অফার করে কারা প্রশ্ন করলে প্রায় সবাই উত্তর দিবে ফেইসবুক, গুগল, অ্যামাজন, টুইটার, মাইক্রোসফট এইসব প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানে যে শুধু আইটি ইঞ্জিনিয়াররাই চাকরি করে তা কিন্তু নয়। এসব প্রতিষ্ঠান সহ, সকল প্রতিষ্ঠান যারা সমাজবদ্ধ মানুষজন নিয়ে কাজ করে তাতে উচ্চ বেতনের সমাজতত্ত্ববিদ নিয়োগ দেওয়া হয় কারণ একটা প্রতিষ্ঠান পাঁচ বছর পর বাজারে কেমন প্রভাব বজায় রেখে ব্যবসা করবে তা নির্ভর করে তারা মানুষের মানসিকতার পরিবর্তন, ইচ্ছা আকাঙ্ক্ষা কতটুকু বুঝতে পারে।
বাংলাদেশে সমাজতত্ব বিভাগের শিক্ষার্থীরা মূলত এনজিওর চাকরিকে বেশী প্রাধান্য দেয়। এছাড়াও বিভিন্ন প্রাইভেট ফার্ম, মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানী এবং আরো অন্যান্য জবও আছে।
কলেজগুলোতে শিক্ষকতার সুযোগ আছে, বিসিএস এ টেকনিক্যাল ক্যাডার আছে এই ক্ষেত্রে।
এছাড়া সবার জন্য উন্মুক্ত সাধারণ বিসিএস, ব্যাংকিং সেক্টর তো আছেই।
.
লিখেছেন : তন্ময় আহমেদ, ২০১৫-১৬ সেশন
সমাজতত্ত্ব বিভাগ, চবি
.
(চবিতে যেসব বিষয়ে অনার্স ডিগ্রী দেওয়া হয়, তার মধ্যে সবগুলো বিষয়ের সম্পর্কে ডিটেইলস ধারণা মানে কি কোর্স পড়ানো হয়, জিপিএ কেমন উঠে, জব সেক্টর কেমন, জট কেমন এসব তথ্য যাতে ছোট ভাইবোনেরা পায়, যাতে সাবজেক্ট চয়েজে কোনো ভুল করে পরবর্তীতে হতাশায় পর্যবসিত হতে না হয়, সেজন্য সাবজেক্ট রিভিউ দেয়া শুরু করেছিলাম যার প্রত্যেকটির লেখক ছিলো উক্ত ডিপার্টমেন্ট এ পড়া কোনো ছাত্র/ছাত্রী। সমাজতত্ত্ব সহ মোট ৪২ টা বিভাগ/ডিসিপ্লিন এর রিভিউ দেওয়া হলো। আমাদের হাতে এই মুহূর্তে আর কোনো রিভিউ নেই। লিখে দেওয়ার জন্য কাউকে না পাওয়ায় আমরা নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর রিভিউ দিতে পারি নি : প্রাণীবিদ্যা, উর্দু, আরবি, নাট্যকলা, সংগীত, ইসলামিক হিস্ট্রি এন্ড কালচার, ইসলামিক স্টাডিজ)
..
চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সূচনালগ্নেই এ ডিপার্টমেন্টের যাত্রা শুরু।বর্তমানে ২০১৬-২০১৭ সেশনে এই বিভাগের ৫২ তম ব্যাচ চলমান।
.
#যা_পড়ানো_হয় :
যেমন :- ইনট্রুডাকশন টু সোশিয়লজি, সোশিয়লজি অব পভার্টি, মেডিকেল সোশিয়লজি, রুরাল সোশিয়লজি, সোশিয়লজি অব এনভাইরনমেন্ট, জেন্ডার এন্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ ইত্যাদি। এছাড়াও আরো বিভিন্ন কোর্স পড়ানো হয়।
.
#সেশনজট : চট্রগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ডিপার্টমেন্টে সেশনজট আগে একটু বেশী থাকলেও বর্তমানে তুলনামূলকভাবে অনেকটাই কমে এসেছে, নাও বললেই চলে। বর্তমানে ৪-৫ মাসের সেশনজট বিদ্যমান রয়েছে।
.
রেজাল্টের কথা বললে মূলত এই ডিপার্টমেন্টে (সমাজবিজ্ঞান ও কলা অনুষদের বেশিরভাগ বিভাগের মতো) একটু কম সিজিপিএ-ই পায়….. এর পেছনে কারন হল কোন প্র্যাক্টিকেল না থাকা এব পুরো ১০০ নম্বর-ই থিওরিটিক্যাল প্রশ্ন উত্তর করতে হয়….. যার কারনে সাধারনত নাম্বার তোলা বিজ্ঞান বা ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের বিভাগ গুলোর তুলনায় একটু কঠিন ই বলা চলে….. ২০১৪-১৫ সেশনের ফার্ষ্ট ইয়ার ফাইনাল পরীক্ষায় ৩.৪৬ সিজিপিএ পেয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছিল….. এভারেজ সিজিপিএ মূলত ২.৯০ থেকে ৩.১০ এর মতো থাকে।
.
#জবসেক্টর :
জবের কথা বলতে গেলে বলতে হয়, তুমি যদি যোগ্যতা রাখো, এই বিভাগে পড়ে অনেক বড় বড় জায়গাতে চাকরি করার সুযোগ থাকে। বিশ্বের সবচেয়ে লোভনীয় চাকরি অফার করে কারা প্রশ্ন করলে প্রায় সবাই উত্তর দিবে ফেইসবুক, গুগল, অ্যামাজন, টুইটার, মাইক্রোসফট এইসব প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানে যে শুধু আইটি ইঞ্জিনিয়াররাই চাকরি করে তা কিন্তু নয়। এসব প্রতিষ্ঠান সহ, সকল প্রতিষ্ঠান যারা সমাজবদ্ধ মানুষজন নিয়ে কাজ করে তাতে উচ্চ বেতনের সমাজতত্ত্ববিদ নিয়োগ দেওয়া হয় কারণ একটা প্রতিষ্ঠান পাঁচ বছর পর বাজারে কেমন প্রভাব বজায় রেখে ব্যবসা করবে তা নির্ভর করে তারা মানুষের মানসিকতার পরিবর্তন, ইচ্ছা আকাঙ্ক্ষা কতটুকু বুঝতে পারে।
বাংলাদেশে সমাজতত্ব বিভাগের শিক্ষার্থীরা মূলত এনজিওর চাকরিকে বেশী প্রাধান্য দেয়। এছাড়াও বিভিন্ন প্রাইভেট ফার্ম, মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানী এবং আরো অন্যান্য জবও আছে।
কলেজগুলোতে শিক্ষকতার সুযোগ আছে, বিসিএস এ টেকনিক্যাল ক্যাডার আছে এই ক্ষেত্রে।
এছাড়া সবার জন্য উন্মুক্ত সাধারণ বিসিএস, ব্যাংকিং সেক্টর তো আছেই।
.
লিখেছেন : তন্ময় আহমেদ, ২০১৫-১৬ সেশন
সমাজতত্ত্ব বিভাগ, চবি
.
(চবিতে যেসব বিষয়ে অনার্স ডিগ্রী দেওয়া হয়, তার মধ্যে সবগুলো বিষয়ের সম্পর্কে ডিটেইলস ধারণা মানে কি কোর্স পড়ানো হয়, জিপিএ কেমন উঠে, জব সেক্টর কেমন, জট কেমন এসব তথ্য যাতে ছোট ভাইবোনেরা পায়, যাতে সাবজেক্ট চয়েজে কোনো ভুল করে পরবর্তীতে হতাশায় পর্যবসিত হতে না হয়, সেজন্য সাবজেক্ট রিভিউ দেয়া শুরু করেছিলাম যার প্রত্যেকটির লেখক ছিলো উক্ত ডিপার্টমেন্ট এ পড়া কোনো ছাত্র/ছাত্রী। সমাজতত্ত্ব সহ মোট ৪২ টা বিভাগ/ডিসিপ্লিন এর রিভিউ দেওয়া হলো। আমাদের হাতে এই মুহূর্তে আর কোনো রিভিউ নেই। লিখে দেওয়ার জন্য কাউকে না পাওয়ায় আমরা নিম্নোক্ত বিষয়গুলোর রিভিউ দিতে পারি নি : প্রাণীবিদ্যা, উর্দু, আরবি, নাট্যকলা, সংগীত, ইসলামিক হিস্ট্রি এন্ড কালচার, ইসলামিক স্টাডিজ)