ডিপার্টমেন্ট রিভিউ: #পদার্থবিদ্যা বিভাগ
.
.
পদার্থবিদ্যা বিভাগে পড়াশোনা যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং এবং অনেক বেশী পরিশ্রম করতে হয়! তাই মেধাবী এবং পরিশ্রমী ছাত্রদেরই এই বিভাগে আসা উচিৎ বলে আমি মনে করি। কম পরিশ্রম করে বেশি পাওয়ার মানসিকতার ছাত্রদের এই বিভাগে না আসাই শ্রেয়! 
.
ল্যাব ফ্যাসিলিটি: আমাদের রয়েছে নিজস্ব বেশকিছু ল্যাব। ল্যাব ছাড়াও আছে ওয়ার্কশপ যেখানে বেশ কিছু শেখার মতো আছে। কম্পিউটার ল্যাব বেশ আধুনিক। মন্দের ভালো ওয়াইফাই আছে। ক্লাসগুলোতে এখন প্রজেক্টর আছে।
.
শিক্ষক : আমাদের শিক্ষকদের বেশিরভাগই পিএইচডি ডিগ্রীধারী। এদের মধ্যে অনেক শিক্ষকই পিএইচডি করেছেন দেশে বিদেশের স্বনামধন্য সায়েন্টিস্টদের তত্বাবধানে। বিখ্যাত স্টিফেন হকিং ও জামাল নজরুল ইসলামের তত্বাবধায়নে পিএইচডি ডিগ্রী করা শিক্ষকও এই ডিপার্টমেন্টে আছেন। ড. মঈনুল হক মিয়াজী স্যার বাংলাদেশের হাতেগোনা কয়েকজন গবেষকদের একজন যিনি কণা পদার্থবিদ্যার সর্বোচ্চ ক্ষেত্র CERN এর বিখ্যাত LHC(লার্জ হ্যাড্রন কোলাইডার) তে কাজ করেছেন। এছাড়াও গবেষণার জন্য জাতীয়ভাবে ড. ইদ্রিস মিয়া স্যার ও ড. আজিম স্যার সম্মানিত হয়েছেন। আরো অনেকেরই অনেক কীর্তি আছে যেটা আমার অজ্ঞতার কারণে তুলে ধরতে পারছি না। এখানকার শিক্ষকদের বেশ কয়েকজন জাতীয় পরমানু শক্তি কমিশনের সাথে জড়িত। ফিজিক্যাল রিভিউর মতো প্রভাবশালী জার্নালের পীয়ার বা সায়েন্টিফিক পেপার ভেরিফিকেশনের সাথেও জড়িত থাকার কথাও জানা যায়। এছাড়াও বিশ্বখ্যাত আ্যস্ট্রোফিজিসিস্ট জামাল নজরুল ইসলাম স্যারের প্রতিষ্ঠিত গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালকও বর্তমানে এই বিভাগেরই ড. অঞ্জন কুমার চৌধুরী।
.
কোর্স: আগেই বলেছি পদার্থবিদ্যা মোটামুটি চ্যালেঞ্জিং। কোর্সগুলো অধিকাংশ ম্যাথেমেটিকাল। আধুনিক কোর্স যেমন রি-আ্যক্টর ফিজিক্স, আ্যস্ট্রোফিজিক্স, রিনিউয়েবল এনার্জি ,কোয়ান্টাম ফিল্ড থিওরী, এডভান্স ইলেক্ট্রনিক্স ইত্যাদি এখানে মাস্টার্সে পড়ানো হয়। আর ক্লাসিকাল মেকানিকস, ম্যাথেমেটিকাল ফিজিক্স, কোয়ান্টাম মেকানিকস, ইলেক্ট্রোডায়নাকমিকস,­ রিলেটিভিটি ইত্যাদি প্রয়োজনীয় কোর্সগুলো পড়ানো হয় অনার্স লেভেলে।
.
গবেষণা: তৃতীয় বিশ্বের দেশ হিসেবে গবেষণায় আমরা বেশ পিছিয়ে, সেই হিসেবে পদার্থবিদ্যাও পড়ে। শিক্ষকদের ব্যাপারটা ভিন্ন। ছাত্র পর্যায়ে গবেষণার চর্চা-সুযোগ কম। এখানে মাস্টার্সে একটি নির্দিষ্ট বিষয় নিয়ে কয়েকজন ছাত্রকে গবেষনার সুযোগ(থিসিস) দেয়া হয়। তবে অধিকাংশ ছাত্ররাই এই গবেষণা ভবিষ্যতে কাজে লাগায় না!
.
ক্লাব ও এক্সটাকারিকুলার এক্টিভিটিজ: পদার্থবিদ্যার ছাত্ররা গান বা কালচারাল প্রোগ্রাম বেশ জমিয়ে রাখে। পদার্থবিদ্যা বিভাগকে ঘিরেই গড়ে উঠেছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় আ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি।
.
জিপিএঃ পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে সায়েন্স ফ্যাকাল্টির অন্যান্য ডিপার্টমেন্ট এর সাপেক্ষে ভালো সিজিপিএ তোলা একটু কঠিন। ৩ এর উপর থাকে অনেকের। সর্বোচ্চ তিন চারজন ৩.৫ পায় বর্তমানে।
.
সেশনজটঃ চবির অনেকগুলো ডিপার্টমেন্ট এর মতো আমরাও এখনো সেশনজট নামক কালো অধ্যায় থেকে সম্পূর্ণ বের হয়ে আসতে পারিনি। তবে ইতোপূর্বে এক থেকে দেড় বছর জট দেখা গেলেও বর্তমানে আমাদের শিক্ষকবৃন্দ প্রাণান্তকর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন তা কমিয়ে আনার। নতুনরা ৬-৮ মাস জটের সম্মুখীন হতে পারে!
.
চাকরিক্ষেত্রঃ নিম্নোক্ত প্রতিষ্ঠানে পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্রছাত্রীরা তাদের উজ্জ্বল অবস্থান করে নিতে পারে।
১)বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন
২)বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ
৩)BCSIR
৪)SPARRSO
৫)BJRI
৭)BINA
৮)CAAB
৯)BIWTA
১০)BIWTC
১১)BMD
১২)BPDB
১৩)BCC
১৪)BAPEX
১৫)DESCO
১৬)DESA
১৭)BERC
১৮)BSTI
১৯)PETROBANGLA
২০)বাংলাদেশে পদার্থবিদ্যা ছাত্রছাত্রীদের সবথেকে বড় চাকরিক্ষেত্র যেটা, সেটা হলো শিক্ষকতা। দেশের ৯৮% স্কুল, কলেজ, ইউনিভার্সিটি তে পদার্থবিজ্ঞান বিষয় টা পড়ানো হয়,যার শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পায় পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্রছাত্রীরা।
২১)এছাড়া বিসিএস, ব্যাংক বা প্রাইভেট অন্যান্য চাকরী তো আছেই… 
.
আমি আমার প্রিয় একজন শিক্ষক প্রফেসর ফরায়েজি কামাল আহমেদের কথা প্রায়ই বলি 
” পদার্থবিদ্যার সৌন্দর্য এখানেই যে এটা পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট জিনিস অণু যেটা চোখে দেখিনা, এইটা নিয়ে আলোচনা করে আবার যেইটা এই বিশ্বব্রমাণ্ডে সবচেয়ে বড় জিনিস, বহু আলোকবর্ষ দূরের বিভিন্ন নক্ষত্র বা ছায়াপথ যেগুলাও আমরা চোখে দেখিনা ওইগুলা নিয়াও গবেষণা করে””
.
সর্বেপরি নিজেকে পদার্থবিদ্যার আলোয় শানিত করতে বেছে নিতে পারো এই বিভাগ।
.
.
রিভিউটির মেইন বডি লিখেছেনঃ
প্রয়াস জামান
পদার্থবিজ্ঞান (চবি), ২০১২-১৩ সেশন।
.
কিছু ইনফরমেশন দিয়ে সহযোগিতা করেছেনঃ
আল আমিন শুভ
পদার্থবিজ্ঞান (চবি), ২০১৪-১৫ সেশন।
.
চাকরিক্ষেত্র অংশটি লিখেছেন :
ডঃ কাজী মুহম্মদ রাশেদ-নিজাম. 
প্রভাষক,পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

2.
#ফিজিক্স_ক্যারিয়ার
.
আমার গল্প দিয়ে শুরু করা যাক।রসায়ন
বিজ্ঞান পড়ার আশায় এই বিশ্ববিদ্যালয়ে
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে বিসয় বন্টনের
দিন মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহন
করেছিলাম।খুব ইচ্ছে ছিল রসায়ন অধ্যয়ন শেষ
করে তাড়াতাড়ি চাকরি পেয়ে সংসারের
হাল ধরবো।কিন্তু বিধিবাম!আমার আগেরজন
গিয়ে রসায়ন পছন্দের মাধ্যমে আসন সংখ্যা
পূর্ণ করে ফেলায় কপাল পুড়ল।অন্যদের মতই
পছন্দের বিষয় না পেয়ে ভর্তি হলাম
পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে।রাজ্যের হতাশা
আর না পাওয়ার বেদনা নিয়ে
বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবন শুরু হল।
.
যতই দিন পার হচ্ছিলো ততই চাকরির দুনিয়া
ছোট হতে লাগলো(আমাদের দৃষ্টিতে)।তবে
একটা সুবিধা ছিলো টিউশনির ক্ষেত্রে।
কারণ অভিভাবকদের প্রথম পছন্দ ছিলো
পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্রছাত্রী।(যা শুধু
বর্তমান নয়,ভবিষ্যৎ এও থাকবে বলে মনে হয়)।
এই সুবিধার কারণে ভবিষ্যৎ পেশা কোন
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বাইরে চিন্তা করতে
পারতাম না।অনেক বড় ভাই,শিক্ষকদের কাছ
থেকেও চাকরির ক্ষেত্রে আশানুরুপ কোন
উত্তর পেতাম না।হতাশা বাড়তে থাকে।
.
1962 সালর মিউন নিউট্রিনো নামে একটা
কণা আবিষ্কারের পর “New York Times” এর
শিরোনাম ছিলো,”Physicists Discover a New
Kind of Nothing.” আমার অবস্থাও ছিলো
অনেকটা এরকম।ঢাল তলোয়ার বিহীন
নিধিরাম সর্দার।কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন।যার
কারণে আল্লাহর অশেষ রহমতে তিন মাসের
মধ্যে (মাস্টার্স শেষ করার) “বাংলাদেশ
পরমানু শক্তি কমিশন” এর মত প্রতিষ্ঠানে
বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা পদে যোগ দিতে
পেরেছিলাম।এম.এস পরীক্ষার পর চাকরি
খুঁজতে গিয়ে যেসব অভিজ্ঞতা হয়েছে তা
আজ জানাতে চাই।আমার এ কথাগুলো তাদের
জন্যই যারা চাকরির ক্ষেত্র চিন্তা করে
হতাশ এবং আগামিবার অন্য বিষয় পাওয়ার
জন্য অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিবে।
.
আমাদের দেশের নাগরিকদের জন্য সবচেয়ে
মর্যাদাপূর্ণ চাকরি হচ্ছে BCS ক্যাডার।যার
জন্য সব বিভাগের ছাত্রছাত্রীরা আবেদন
করতে পারে।পদার্থবিদ্যার ছাত্রছাত্রীরা
এই দিকেতো যেতে পারেই অন্যদিকে
তাদের জন্য রয়েছে আরো কিছু সুযোগ।আমি
এই লেখায় শুধু পদার্থবিদ্যা সম্পর্কিত
চাকরির ক্ষেত্র উল্লেখ করতে চাই।
.
প্রথমতঃ চাকরি পাওয়ার জন্য আমাদের
দরকার প্রথম শ্রেণির ফলাফল।এস,এ,সি,,
,এইচ,এস,সি,,সম্মান,,স্নাতোকোত্তর যাদের
চারটিই প্রথম শ্রেণির তাদের জন্য
নির্ভরযোগ্য দুটি ক্ষেত্র হচ্ছে,,
.
১. বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন(BAEC)-
বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা।
.
২. বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি নিয়ন্ত্রণ
কর্তৃপক্ষ(BAERA)-বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা
.
উপরোক্ত প্রতিষ্ঠানসমূহে “বৈজ্ঞানিক
কর্মকর্তা(পদার্থ বিজ্ঞান) পদে প্রায়
প্রতিবছর নিয়োগ হয়।
.
দ্বিতীয়তঃ যাদের তিনটি প্রথম শ্রেণির
রেজাল্ট তারা নিন্মোক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোত
ে আবেদন করতে পারে;
.
১. বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা
পরিষদ(BCSIR)-বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা
২. মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন সংস্থা
(SPARSO)-বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা
৩. বাংলাদেশ পাট গবেষনা ইন্সটিউট(BJRI)-
বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা
৪. বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষনা ইন্সটিউট
(BINA)-বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা
৫. বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচল
কর্তৃপক্ষ(CAAB)-এরোড্রাম অফিসার
৬. বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন
কর্তৃপক্ষ(DIWTA)-সহকারী কার্টোগ্রাফার
.
এছাড়া নিন্মোক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোতেও
গুরুত্বপূর্ণ পদে পদার্থ বিজ্ঞানের
ছাত্রছাত্রীদের চাহিদা আছে।প্রতিষ্ঠানগ
ুলো হলঃ
.
১. বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর (BMD)
২. বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (BPDB)
৩. বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (BCC)
৪. বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এন্ড
এক্সপ্লোরেশন কোঃ লিঃ (BAPEX)
৫. ঢাকা বিদ্যুৎ বিতরণ কর্তৃপক্ষ (DESA)
৬. বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরী কমিশন
(BERC)
৭. বাংলাদেশ তৈল,গ্যাস ও খনিজ
কর্পোরেশন (PETROBANGLA)
৮. বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ড এন্ড টেস্টিং
ইন্সটিউট (BSTI)
৯. ঢাকা বিদ্যুৎ বিতরন কোঃ লিঃ (DESCO)
.
তৃতীয়তঃ যারা শিক্ষকতাকে মহান পেশা
মনে করে তাদের জন্য রয়েছর 82 টি
বিশ্ববিদ্যালয় (বেসরকারি-56 টি,সরকারি-26
টি),3150 টি কলেজ (বেসরকারি-2892
টি,সরকারি-251 টি),18500 টি উচ্চ বিদ্যালয়
(বেসরকারি-18183 টি,সরকারি-317 টি) এবং
2728 টি কারিগরী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
(বেসরকারি-2548 টি,সরকারি-180 টি)।[তথ্য
আগে কালেক্ট করা।কিছুটা হেরফের হতে
পারে]
এসব প্রতিষ্ঠানে পদার্থবিদদের জন্য রয়েছে
বিশাল সুযোগ ও সম্ভাবনা।পদার্থবিজ্ঞান ই
যাদের ধ্যান-জ্ঞান,পদার্থবিজ্ঞানই যাদের
ভালবাসা তারা সহজেই এসব ক্ষেত্রে
নিজেদের অবস্থান তৈরি করে নিতে
পারবে।
.
চতুর্থতঃ উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানসমূহ ব্যতীত
আরো প্রায় 330 টিরও বেশি সরকারি
প্রতিষ্ঠান রয়েছে।এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে
নিশ্চয় কিছু প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে
পদার্থবিদ দরকার।
.
পঞ্চমত,সমাজ বিজ্ঞান,ব্যবসা ও কলা
অনুষদের ছাত্রছাত্রীদের মত বিভিন্ন
ব্যাংকেও আমরা চাকরি করতে পারি বরং
গনিতে তুলনামূলক ভাল হওয়ার কারনে
আমাদের সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে
.
ষষ্ঠতঃ দেশের বাইরের কথা চিন্তা করলেও
পদার্থবিজ্ঞান অনেক এগিয়ে।বহির্বিশ্বে
পদার্থবিজ্ঞানের ছাত্রছাত্রীদের রয়েছে
ব্যাপক চাহিদা।উন্নতবিশ্বে গবেষনা,বৃত্তি,চ
াকরির জন্য একটু চেষ্টা করলেই রয়েছে সফল
হওয়ার হাতছানি।
.
তাই আমার বিশ্বাস পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ
থেকে পাশ করে চাকরি নিয়ে চিন্তার কিছুই
নেই বরং পদার্থবিদ্যা বিষয়ক চাকরির
ক্ষেত্র অনেক বিস্তৃত বলে অন্যান্যদের
তুলনায় বিষয়টি অনেক এগিয়ে।এ বিভাগের
ছাত্রছাত্রীদের হতাশ না হয়ে পূর্ণ উদ্যমে
ভাল করে পড়াশুনার মাধ্যমে ভাল রেজাল্ট
করাটাই মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত।মনে রাখতে
হবে সাবজেক্ট যেটাই হোকনা কেন ভাল
ফলাফলের বিকল্প নেই।ভাল পড়াশুনা,ভাল
রেজাল্ট ও ভাল প্রত্যাশা সব মিলিয়ে এ
বিভাগের একজন ছাত্র হয়ে উঠতে পারে
বিশ্বমানের।বিশ্বমানের প্রতিযোগিতায়
টিকে থাকতে ও নিজের জীবনে
পদার্থবিজ্ঞানের নতুন নতুন চিন্তার সাথে
হতে আসুন আমরা এই বিজ্ঞানের প্রতি আরও
মনোযোগী হই।
(collected)


Department Review:
# Department of Physics
#University of Chittagong
.
Studying in the Department of Physics is challenging and working very hard! So I think meritorious and hard working students should come in this section. It is better not to fall in this division of less mental effort than to work hard!But its not so hard,because here classmates,seniors,teachers are so much cooperative that you can find right path of your goal.
.
Lab Facility: We have a lot of labs on our own. Apart from Labs there are workshops where there are many learning styles. Computer lab is quite modern There is a good wifi of evil. There are now projectors in the classes.
.
Teacher: Most of our teachers hold PhD degrees. Many of these teachers have done PhD in the country under the supervision of renowned scientist abroad. Professor Stephen Hawking and Jamal Nazrul Islam under the supervision of the PhD Degree teachers are also in this department. Dr.Moinul Huq Miaji Sir, one of the few researchers in Bangladesh, who worked on CERN’s famous LHC (Large Hadron Collider), the highest field of particle physics. Also nationally for research. Idris Mia and Dr.Azim Sir was honored. There are many other people who can not show due to my ignorance. Many of the teachers here are involved in the National Atomic Energy Commission. It is also known to be involved in influential journal pear or scientific paper verification such as physical review. Also, the world’s leading astrophysicist Jamal Nazrul Islam is the director of the research center established by Sir, now he is the director of this,Dr.Anjan Kumar Chowdhury.
.
Course: Physics is said to be fairly challenging. Most of the courses are Mathematical. Modern courses such as re-physics, atrophysics, renewable energy, quantum field theory, advanced electronics etc. are taught here in the master’s degree. And the courses taught in classical mechanics, mathematical physics, quantum mechanics, electrodynamics, relativity etc. are taught at honors level.
.
Research: In the study of the third world country, we are far behind, as well as physics. The teachers’ situation is different. Less study opportunities at the student level are low. Here, some students are given the opportunity to study (thesis) on a specific topic in the Master. But most students do not use this study in the future!CUAA is the best place where you can do your research work.
.
Club and Extracurricular Activities: Physics students Do regular club work,workshops,seminars,researches etc..
.
In addition to the other department of the science faculty in the GPA Physics Department, taking a good CGPA is a bit difficult. Many people have over 3. The maximum three to four 3.5 gets.
.
Employers:: Physics students in the following institutions can take their brilliant position.
1) Bangladesh Atomic Energy Commission
2) Bangladesh Atomic Energy Regulatory Authority
3) BCSIR
4) SPARRSO
5) BJRI
7) BINA
8) CAAB
9) BIWTA
10) BIWTC
11) BMD
12) BPDB
13) BCC
14) BAPEX
15) DESCO
16) DESA
17) BERC
18) BSTI
19) PETROBANGLA
20) Physics is the largest employer of students in Bangladesh, which is teaching. Physics subjects were taught at 98% of the schools, colleges and universities, who were appointed as teachers, physics students.
21) There are also other jobs in BCS, banks or private ….
Professor Faraizi Kamal Ahmed
“The beauty of physics is that it is the smallest thing in the world that does not see the molecules, which is the biggest thing in this universe, which is the biggest thing in the universe, many stars or galaxies, which we have not seen.
Remember,A physicist is responsible for what he says,not for what you understand…
.
You can always choose to shine yourself in the light of physics.
Umar Srijon
CU

.