#ফলিত_ও_পরিবেশ_রসায়ন (বিজ্ঞান অনুষদ)
.
.
পরিবেশবান্ধব রাসায়নিক শিল্পে অবদানের লক্ষ্যে ২০১১ সালে প্রতিষ্ঠিত বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত এই বিভাগের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয় ২০১২ সালে।
.
বিভাগটির নাম ফলিত ও পরিবেশ রসায়ন – Applied & Environmental Chemistry (AEC).
ফলিত রসায়নের সাথে পরিবেশ বান্ধব রসায়নের সম্বনয়ে এই বিভাগ।অনেকে বিষয় টাকে ‘এপ্লাইড কেমিস্ট্রি এন্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং’ বলে ভুল করে। দুইটা বিষয়ের মধ্যে বেশ ভিন্নতা রয়েছে। বাংলাদেশে কেবল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েই এই বিষয়ে অধ্যায়নের সুযোগ আছে।
সময় উপযোগী সিলেবাস অনুসরণ করা হয় যা এর ব্যবহারিক ক্ষেত্রের সাথে খুবই সামন্জস্যপূর্ণ।
.
নতুন বিভাগ হওয়ার কারণে অনেক সীমাবদ্ধতার মাঝে এগিয়ে চলছে এর কার্যক্রম। ক্লাসরুম, ল্যাবের অপ্রতুলতার পাশাপাশি শিক্ষক সংকটও বিদ্যমান। সীমিত শিক্ষার্থীর বিপরীতে ৮ জন শিক্ষক নিয়োজিত।
.
#পড়াশোনার_ধরন :
কেমিক্যাল টেকনোলজি, কেমিক্যাল ইন্জিনিয়ারিং, ফার্মাসিউটিক্যাল টেকনোলজি, পেট্রলিয়াম, ইন্সট্রুমেন্টালএবং এনালাইটিক্যাল কেমিস্ট্রি, পলিমার টেকনোলজি। এম.এসসিতে ১টাই ব্রাঞ্চ।
যাতে মেটালার্জি, ন্যানোটেকনোলজির মতো লোভনীয় টপিকস থাকে।
.
#সেশন_জট :
সেশনজটের গড় সময়কাল তিন থেকে ছয় মাস।
.
#রেজাল্ট :
এই বিভাগে শিক্ষার্থীদের ফলাফল অনেকাংশে ভাল।
এভারেজ রেজাল্ট সিজিপিএ ৩.৫ এর আশেপাশেই থাকে। এপর্যন্ত উঠা সর্বোচ্চ রেজাল্ট ৩.৯৭.
.
#কর্মক্ষেত্র :
যেহেতু বিষয়টি বাংলাদেশে নতুন, এবং এখনো পর্যন্ত কোন ব্যাচের শিক্ষার্থীরা পাশ করে বের হয়নি, তাই এই বিভাগের কর্মক্ষেত্র সম্পর্কে সরাসরি বলা যাচ্ছে না।
কিন্তু দেশ ও দেশের বাইরে পরিবেশ রসায়নের আছে যথেষ্ট কদর।
এছাড়া দেশের বিভিন্ন ক্যামিকেল নির্ভর শিল্প কারখানায় থাকবে এই বিভাগের কদর।সম্ভাব্য সেক্টরগুলো হচ্ছে:
১) সার কারখানা
২) পেপার মিল
৩) সুগার মিল
৪) গ্লাস ও সিরামিক শিল্প
৫) পেইন্টস কারখানা
৬) ঔষধ শিল্পফুড এন্ড বেভারেজ কোম্পানি
৭) কসমেটিকস কোম্পানি
৮) পেট্রোলিয়াম
৯) পারমাণবিক প্ল্যান্ট
১০) সিমেন্ট কারখানা
১১) তেল উত্তোলন ও পরিশোধন
১২) ট্যানারি শিল্প
১৩) বীজ প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ
১৪)যেকোনো ইন্ডাস্ট্রিতে এনভায়রনমেন্টাল ম্যানেজমেন্ট স্পেশালিষ্ট হিসেবে।
.
ব্যাংক, বিসিএসের সুযোগ তো থাকছেই। তাছাড়া স্কলারশীপ নিয়ে যেতে পারেন পৃথিবীর যেকোন প্রান্তে।
.
.
লিখেছেন :
মোঃ এ.বি বাপ্পা
ফলিত ও পরিবেশ রসায়ন বিভাগ (চবি), ২০১২-১৩ সেশন।
.
.
পরিবেশবান্ধব রাসায়নিক শিল্পে অবদানের লক্ষ্যে ২০১১ সালে প্রতিষ্ঠিত বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত এই বিভাগের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয় ২০১২ সালে।
.
বিভাগটির নাম ফলিত ও পরিবেশ রসায়ন – Applied & Environmental Chemistry (AEC).
ফলিত রসায়নের সাথে পরিবেশ বান্ধব রসায়নের সম্বনয়ে এই বিভাগ।অনেকে বিষয় টাকে ‘এপ্লাইড কেমিস্ট্রি এন্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং’ বলে ভুল করে। দুইটা বিষয়ের মধ্যে বেশ ভিন্নতা রয়েছে। বাংলাদেশে কেবল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েই এই বিষয়ে অধ্যায়নের সুযোগ আছে।
সময় উপযোগী সিলেবাস অনুসরণ করা হয় যা এর ব্যবহারিক ক্ষেত্রের সাথে খুবই সামন্জস্যপূর্ণ।
.
নতুন বিভাগ হওয়ার কারণে অনেক সীমাবদ্ধতার মাঝে এগিয়ে চলছে এর কার্যক্রম। ক্লাসরুম, ল্যাবের অপ্রতুলতার পাশাপাশি শিক্ষক সংকটও বিদ্যমান। সীমিত শিক্ষার্থীর বিপরীতে ৮ জন শিক্ষক নিয়োজিত।
.
#পড়াশোনার_ধরন :
কেমিক্যাল টেকনোলজি, কেমিক্যাল ইন্জিনিয়ারিং, ফার্মাসিউটিক্যাল টেকনোলজি, পেট্রলিয়াম, ইন্সট্রুমেন্টালএবং এনালাইটিক্যাল কেমিস্ট্রি, পলিমার টেকনোলজি। এম.এসসিতে ১টাই ব্রাঞ্চ।
যাতে মেটালার্জি, ন্যানোটেকনোলজির মতো লোভনীয় টপিকস থাকে।
.
#সেশন_জট :
সেশনজটের গড় সময়কাল তিন থেকে ছয় মাস।
.
#রেজাল্ট :
এই বিভাগে শিক্ষার্থীদের ফলাফল অনেকাংশে ভাল।
এভারেজ রেজাল্ট সিজিপিএ ৩.৫ এর আশেপাশেই থাকে। এপর্যন্ত উঠা সর্বোচ্চ রেজাল্ট ৩.৯৭.
.
#কর্মক্ষেত্র :
যেহেতু বিষয়টি বাংলাদেশে নতুন, এবং এখনো পর্যন্ত কোন ব্যাচের শিক্ষার্থীরা পাশ করে বের হয়নি, তাই এই বিভাগের কর্মক্ষেত্র সম্পর্কে সরাসরি বলা যাচ্ছে না।
কিন্তু দেশ ও দেশের বাইরে পরিবেশ রসায়নের আছে যথেষ্ট কদর।
এছাড়া দেশের বিভিন্ন ক্যামিকেল নির্ভর শিল্প কারখানায় থাকবে এই বিভাগের কদর।সম্ভাব্য সেক্টরগুলো হচ্ছে:
১) সার কারখানা
২) পেপার মিল
৩) সুগার মিল
৪) গ্লাস ও সিরামিক শিল্প
৫) পেইন্টস কারখানা
৬) ঔষধ শিল্পফুড এন্ড বেভারেজ কোম্পানি
৭) কসমেটিকস কোম্পানি
৮) পেট্রোলিয়াম
৯) পারমাণবিক প্ল্যান্ট
১০) সিমেন্ট কারখানা
১১) তেল উত্তোলন ও পরিশোধন
১২) ট্যানারি শিল্প
১৩) বীজ প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সংরক্ষণ
১৪)যেকোনো ইন্ডাস্ট্রিতে এনভায়রনমেন্টাল ম্যানেজমেন্ট স্পেশালিষ্ট হিসেবে।
.
ব্যাংক, বিসিএসের সুযোগ তো থাকছেই। তাছাড়া স্কলারশীপ নিয়ে যেতে পারেন পৃথিবীর যেকোন প্রান্তে।
.
.
লিখেছেন :
মোঃ এ.বি বাপ্পা
ফলিত ও পরিবেশ রসায়ন বিভাগ (চবি), ২০১২-১৩ সেশন।